FriendsDiary.NeT | Friends| Inbox | Chat
Home»Archive»

প্রয়োজনীয় কিছু মাসালা

প্রয়োজনীয় কিছু মাসালা

*

রাসুল (সাঃ) আমার আদর্শঃঃ----

( ১) দাড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) খুশি হন।
(২) দাড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়।
(৩) দাড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।
(৪) দাড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।
(৫) দাড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।
( ৬) অপরিচিত স্থানে দাড়িওয়ালা মুসলমান মারা গেলে,মুসলমান কিনা চেনার জন্য উলঙ্গকরে খাতনা দেখতে হয় না।
(৭) দাড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং এবং বীরত্বের পরিচয় বহন করে।
(৮) কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।
(৯) ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।
(১০) দাড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
(১১) দাড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।
(১২) দাড়ি রাখলে মুনকার-নাকীরের সুওয়াল-জাওয়াবসহজ হয়।
(১৩) লম্বা দাড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ও সিনাতে পৌঁছতে দেয় না।
(১৪) দাড়ি গলাকে শীত ওগরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।
(১৫) দাড়ির অস্তিত্ব যৌনশক্তিকে বৃদ্ধি করে,যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।
(১৬) দাড়ি রাখলে পাইরিয়ার মত মারাত্বক রোগথেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
(১৭ )দাড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।
(১৮) দাড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
(১৯) দাড়ি রাখারদ্বারা শারীরিক সৌন্দর্য্যবৃদ্ধি পায়।
(২০) দাড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে ,চোখের রগের উপর আঘাত লাগে।
ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়।
তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
আল্লাহ আমাদের দাড়ি রাখার তৌফিক দান করুক।

আমিন…..


😍 সালামের প্রসার 😍

(১) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর তোমরা পরস্পরকে না ভালোবাসা পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দিবো না যা করলে তোমরা পরস্পরকে ভালবাসবে? (তা হলো) তোমরা নিজেদের মধ্যে সালামের ব্যাপক প্রসার ঘটাও।”

(২) “তিনটি জিনিস যে ব্যক্তি একত্রিত করতে পারবে সে ঈমান একত্রিত করলনিজের, (১) নিজের ব্যাপারেও ইনসাফ করা, (২) জগতের সকলকে সালাম দেওয়া, আর (৩) অল্প সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তা থেকে ব্যয় করা।”

(৩) ‘আবদুল্লাহ ইবন ‘আমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলো, ইসলামের কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তুমি খাবার খাওয়াবে এবং তোমার পরিচিত-অপরিচিত সকলকে সালাম দিবে।”(বুখারি ও মুসলিম )।
সালামের প্রসারের ব্যাপারে আমরা সবাই একটু অমনোযোগি কারন আমরা সচারাচর শুধু পরিচিতদেরই সালাম দিয়ে থাকি কিন্তু হাদিসে চেনা অচেনা সবাইকে সালাম দেয়া সুন্নাত । চেনাদের মাঝেও আমরা অনেক সময় সালামে পার্থক্য করে থাকি । এটা ভাবিয়ে তোলার বিষয় ....! "আমরা কি পারি একজন রিকসা ওয়ালাকে ,ড্রাইভারকে ,বাড়ির কাজের ছেলে বা মেয়েকে ,একজন অচেনা পথচারী বা মুসাফিরকে ? সালাম করতে বা এমনকি করেছি দরজা খুলে কোন ভিক্ষুককে সালাম দেয়া ? " যদি উত্তর হয়ে থাকে জ্বি না করা হয়না এমনটা ,তাহলে বুঝতে হবে এখনো আমরা পরিপূর্ন মুমিন নয় আর এখনো আমার হৃদয় মাঝে আমিত্ব বসবাস করছে । একজন মুমিন তার জীবনের প্রতিটা মূহুর্ত সাজাবে সুন্নাতের সাজে । আমার আমিত্ব যতখন আমার মাঝে রবে আমলের স্বাধ থেকে ততখনই আমরা বঞ্চিত থাকব । আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের পরিপূর্ন মুমিন হওয়ার তৌফিক দান করুন ,আমিন ।

*




0 Comments 466 Views
Comment

© FriendsDiary.NeT 2009- 2024